Project Details

জনাব মোঃ শহিদুল ইসলাম এক সময় ভাড়ায় রিক্সা চালাতেন। দিন শেষে রিক্সা মালিকের দৈনিক ৩০০/- টাকা জমা প্রদান করার পর হাতে যা থাকতো তা দিয়ে সংসার চালানো ছিল অত্যন্ত কষ্টের। তদুপরি জরাজীর্ন রিক্সা ও তার রক্ষনাবেক্ষনে দিনে আরও ৩০/- টাকা লেগে যেত। পুরোনো রিক্সা হওয়ায় ঘটতো প্রতিনিয়ত দূর্ঘটনা। এমতাবস্তায় নিজের একটা নতুন রিক্সা হবে এই চিন্তায় ছিল অনেকটা স্বপ্নের মত। ঠিক সেই মুহূর্তে এগিয়ে আসে দি ঢাকা মার্কেনটাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিমিটেড। তিনি মাওনা শাখা থেকে ০৩/০৩/২০১৬ ইং তারিখে ২৬,৫০০/- টাকা বিনিয়োগ গ্রহন করেন এবং ২৫০ টাকা করে কিস্তি পরিশোধ করেন। এভাবে তিনি সর্বশেষ ২৫/০৭/২০১৬ ইং তারিখে তার সমস্ত বিনিয়োগ পরিশোধ করেছেন এবং তার নিজের একটি রিক্সার স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। বর্তমানে তিনি প্রতিদিন ৭০০/- টাকা থেকে ৮০০/- টাকা করে আয় করছেন এবং তার পরিবার পরিজন নিয়ে বেশ সুখে দিন কাটাচেছন।

জনাব সুজন মিয়া এক সময় ভাড়ায় রিক্সা চালাতেন। দিন শেষে রিক্সা মালিকের দৈনিক ২০০/- টাকা জমা প্রদান করার পর হাতে যা থাকতো তা দিয়ে সংসার চালানো ছিল অত্যন্ত কষ্টের। তদুপরি জরাজীর্ন রিক্সা ও তার রক্ষনাবেক্ষনে দিনে আরও ৩০/- টাকা লেগে যেত। পুরোনো রিক্সা হওয়ায় ঘটতো প্রতিনিয়ত দূর্ঘটনা। এমতাবস্তায় নিজের একটা নতুন রিক্সা হবে এই চিন্তায় ছিল অনেকটা স্বপ্নের মত। ঠিক সেই মুহূর্তে এগিয়ে আসে দি ঢাকা মার্কেনটাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিমিটেড। তিনি ময়মনসিংহ শাখা থেকে ১০,০০০/- টাকা বিনিয়োগ গ্রহন করেন এবং ৪০ টাকা করে কিস্তি পরিশোধ করেন। এভাবে তিনি ২৯০ দিনে তার তার সমস্ত বিনিয়োগ পরিশোধ করেছেন এবং তার নিজের একটি রিক্সার স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। বর্তমানে তিনি প্রতিদিন ৫০০/- টাকা থেকে ৭০০/- টাকা করে আয় করছেন এবং তার পরিবার পরিজন নিয়ে বেশ সুখে দিন কাটাচেছন।

জনাব মোঃ হাসিব মিয়া এক সময় ভাড়ায় রিক্সা চালাতেন। দিন শেষে রিক্সা মালিকের দৈনিক ৩০০/- টাকা জমা প্রদান করার পর হাতে যা থাকতো তা দিয়ে সংসার চালানো ছিল অত্যন্ত কষ্টের। তদুপরি জরাজীর্ন রিক্সা ও তার রক্ষনাবেক্ষনে দিনে আরও ৩০/- টাকা লেগে যেত। পুরোনো রিক্সা হওয়ায় ঘটতো প্রতিনিয়ত দূর্ঘটনা। এমতাবস্তায় নিজের একটা নতুন রিক্সা হবে এই চিন্তায় ছিল অনেকটা স্বপ্নের মত। ঠিক সেই মুহূর্তে এগিয়ে আসে দি ঢাকা মার্কেনটাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিমিটেড। তিনি ময়মনসিংহ শাখা থেকে ২০,০০০/- টাকা বিনিয়োগ গ্রহন করেন এবং ৮০ টাকা করে কিস্তি পরিশোধ করেন। এভাবে তিনি ৩০০ দিনে তার সমস্ত বিনিয়োগ পরিশোধ করেছেন এবং তার নিজের একটি রিক্সার স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। বর্তমানে তিনি প্রতিদিন ৮০০/- টাকা থেকে ৯০০/- টাকা করে আয় করছেন এবং তার পরিবার পরিজন নিয়ে বেশ সুখে দিন কাটাচেছন।

জনাব মোঃ হামিদ মিয়া এক সময় ভাড়ায় রিক্সা চালাতেন। দিন শেষে রিক্সা মালিকের দৈনিক ৩০০/- টাকা জমা প্রদান করার পর হাতে যা থাকতো তা দিয়ে সংসার চালানো ছিল অত্যন্ত কষ্টের। তদুপরি জরাজীর্ন রিক্সা ও তার রক্ষনাবেক্ষনে দিনে আরও ৩০/- টাকা লেগে যেত। পুরোনো রিক্সা হওয়ায় ঘটতো প্রতিনিয়ত দূর্ঘটনা। এমতাবস্তায় নিজের একটা নতুন রিক্সা হবে এই চিন্তায় ছিল অনেকটা স্বপ্নের মত। ঠিক সেই মুহূর্তে এগিয়ে আসে দি ঢাকা মার্কেনটাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিমিটেড। তিনি ময়মনসিংহ শাখা থেকে ২০,০০০/- টাকা বিনিয়োগ গ্রহন করেন এবং ৮০ টাকা করে কিস্তি পরিশোধ করেন। এভাবে তিনি ৩০০ দিনে তার সমস্ত বিনিয়োগ পরিশোধ করেছেন এবং তার নিজের একটি রিক্সার স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। বর্তমানে তিনি প্রতিদিন ৬০০/- টাকা থেকে ৭৮০০/- টাকা করে আয় করছেন এবং তার পরিবার পরিজন নিয়ে বেশ সুখে দিন কাটাচেছন।